দেওয়ানবাগ ডেস্ক: শান্তির সংস্কৃতি ধারণা প্রচারে বাংলাদেশের নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা হয়েছে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশনের সভাপতি আবদুল্লাহ শহীদ ‘শান্তির সংস্কৃতি’ বিষয়ক বাংলাদেশের ফ্ল্যাগশিপ রেজুলেশনের ওপর বার্ষিক উচ্চ পর্যায়ের ফোরাম আহ্বান করেন। সাধারণ পরিষদ হলে অনুষ্ঠিত এ ইভেন্টে বিপুলসংখ্যক সদস্য রাষ্ট্র, জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তঃসরকারি সংস্থা এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
এবারের ফোরামের প্রতিপাদ্য ছিল ‘শান্তি সংস্কৃতি: শান্তি বিনির্মাণে অগ্রসর হওয়ার জন্য ন্যায়বিচার, সমতা এবং অন্তর্ভুক্তির গুরুত্ব।’ উদ্বোধনী অধিবেশনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জাতিসংঘ পিস বিল্ডিং সাপোর্ট অফিসের সহকারী মহাসচিব, যুব বিষয়ের জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত এবং ইউনিভার্সিটি অব পিস এর রেক্টর। জাতিসংঘের সাবেক আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল রাষ্ট্রদূত আনোয়ারুল করিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে ফোরামে একটি প্যানেল আলোচনা হয়। যেখানে জাতিসংঘ এবং সুশীল সমাজের বিশেষজ্ঞরা অংশগ্রহণ করেন।
জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ বিষয়ক জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রেজুলেশন প্রবর্তন, সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণ এবং তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘জাতি হিসাবে আমাদের জন্মের মুহূর্ত থেকেই আমরা এমন একটি বিশ্বব্যবস্থা গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যেখানে শান্তি ও ন্যায়বিচারের জন্য সব মানুষের আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ঘটবে। এই প্রতিশ্রুতিই আমাদেরকে ১৯৯৯ সালে শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা ও কর্মসূচি বিষয়ক সাধারণ পরিষদ রেজুলেশন প্রবর্তন করতে উৎসাহিত করেছিল, যার মাধ্যমে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় আমাদের স্থায়ী প্রতিশ্রুতির একটি রূপ আমরা দিতে পেরেছি।’
রাষ্ট্রদূত মুহিত শান্তি বিনির্মাণকে এগিয়ে নিতে শান্তির সংস্কৃতির অব্যাহত প্রাসঙ্গিকতার কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জাতিসংঘের বর্তমান শান্তি বিনির্মাণ কাঠামো ইতিবাচক শান্তিকে এগিয়ে নিতে একটি কার্যকর উপায় তুলে ধরতে পেরেছে। এটি সংঘাতের প্রাদুর্ভাব, ভয়াবহতা, ধারাবাহিকতা ও পুনরাবৃত্তি প্রতিরোধ করার প্রতিশ্রুতি দেয় এবং এর মূল কারণগুলোকে সমাধান করে শত্রুতার অবসান ঘটানোর পথ দেখায়।
শান্তির সংস্কৃতি প্রচারে বাংলাদেশের নেতৃত্বের প্রশংসা
দেওয়ানবাগ ডেস্ক: শান্তির সংস্কৃতি ধারণা প্রচারে বাংলাদেশের নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা হয়েছে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশনের সভাপতি আবদুল্লাহ শহীদ ‘শান্তির সংস্কৃতি’ বিষয়ক বাংলাদেশের ফ্ল্যাগশিপ রেজুলেশনের ওপর বার্ষিক উচ্চ পর্যায়ের ফোরাম আহ্বান করেন। সাধারণ পরিষদ হলে অনুষ্ঠিত এ ইভেন্টে বিপুলসংখ্যক সদস্য রাষ্ট্র, জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তঃসরকারি সংস্থা এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
এবারের ফোরামের প্রতিপাদ্য ছিল ‘শান্তি সংস্কৃতি: শান্তি বিনির্মাণে অগ্রসর হওয়ার জন্য ন্যায়বিচার, সমতা এবং অন্তর্ভুক্তির গুরুত্ব।’ উদ্বোধনী অধিবেশনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জাতিসংঘ পিস বিল্ডিং সাপোর্ট অফিসের সহকারী মহাসচিব, যুব বিষয়ের জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত এবং ইউনিভার্সিটি অব পিস এর রেক্টর। জাতিসংঘের সাবেক আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল রাষ্ট্রদূত আনোয়ারুল করিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে ফোরামে একটি প্যানেল আলোচনা হয়। যেখানে জাতিসংঘ এবং সুশীল সমাজের বিশেষজ্ঞরা অংশগ্রহণ করেন।
জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ বিষয়ক জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রেজুলেশন প্রবর্তন, সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণ এবং তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘জাতি হিসাবে আমাদের জন্মের মুহূর্ত থেকেই আমরা এমন একটি বিশ্বব্যবস্থা গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যেখানে শান্তি ও ন্যায়বিচারের জন্য সব মানুষের আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ঘটবে। এই প্রতিশ্রুতিই আমাদেরকে ১৯৯৯ সালে শান্তির সংস্কৃতির ঘোষণা ও কর্মসূচি বিষয়ক সাধারণ পরিষদ রেজুলেশন প্রবর্তন করতে উৎসাহিত করেছিল, যার মাধ্যমে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় আমাদের স্থায়ী প্রতিশ্রুতির একটি রূপ আমরা দিতে পেরেছি।’
রাষ্ট্রদূত মুহিত শান্তি বিনির্মাণকে এগিয়ে নিতে শান্তির সংস্কৃতির অব্যাহত প্রাসঙ্গিকতার কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জাতিসংঘের বর্তমান শান্তি বিনির্মাণ কাঠামো ইতিবাচক শান্তিকে এগিয়ে নিতে একটি কার্যকর উপায় তুলে ধরতে পেরেছে। এটি সংঘাতের প্রাদুর্ভাব, ভয়াবহতা, ধারাবাহিকতা ও পুনরাবৃত্তি প্রতিরোধ করার প্রতিশ্রুতি দেয় এবং এর মূল কারণগুলোকে সমাধান করে শত্রুতার অবসান ঘটানোর পথ দেখায়।